পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

কংগ্রেসের শক্তিবৃদ্ধি কি সত্যিই দারিদ্র্যদূরীকরণে সহায়ক হবে? এ প্রশ্ন মৌলিকভাবে জরুরী, কিন্তু এখন লক্ষ্য হিন্দু রাষ্ট্রের শকটকে শুধু রোখা নয়, ভেঙ্গে চূর্ণ করাও। সেই সংকল্প রূপায়নের ভিত গড়বে এই কর্মসূচি, সেই প্রত্যাশা কোটি কোটি মানুষের। তাছাড়া এই মুহূর্তে দেশের সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষার্থে মোদী-শাহর ফ্যাসিবাদী সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর বিকল্প কিছু নেই।তার জন্য সমস্ত বিরোধী পক্ষকে একটা জায়গায় আসতেই হবে। এই ভারত জোরো পদ যাত্রা সেই সম্ভাবনাকে সবল করবে।

Read more


আমি, শান্তনু দা এবং ইমতিয়াজ একমাত্র কলকাতা থেকে এসেছি এবং যাকেই আমরা বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে আমরা বিশেষভাবে এতদূর এসেছি এই যাত্রায় অংশগ্রহণ করতে, বিস্ময়ে তাদের চোখ প্রশস্ত হয়ে গেছে। কর্ণাটকের কিছু সহযাত্রী যাদের সাথে আমি স্লোগান দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম তারা আমাকে ‘ম্যাডাম বাঙালি’ বলে সম্বোধন করছিলেন। মৌখিকভাবে আমরা একে অপরকে বুঝতে পারিনি ভাষাগত কারণে এবং বেশিরভাগ সময় সাংকেতিক ভাষায় যোগাযোগ করতাম কিন্তু যখন শ্লোগানের কথা আসে তখন আমরা সবাই জানতাম কেন আমরা এখানে ছিলাম। ‘জোড়ো জোড়ো’ ‘ভারত জোড়ো’ বা ‘জোডিসি জোডিসি’ ‘ভারত জোডিসি’ ই আমাদের যোগাযোগের মাধ্যম হয়ে উঠেছে যখনই আমরা দৌড়ের সময় যাদের কাছেই এসেছি তার সাথে ।

Read more


স্লোগান গর্জনে পরিণত হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষ আনন্দের সঙ্গে হেঁটে চলেছে, স্লোগানে গলা মিলাচ্ছে। এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এই পদযাত্রায় হাঁটতে হাঁটতে তীব্র একটা অনুভূতি যেন হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

Read more


"একজন চমৎকার লোক, কিন্তু ভারতীয় রাজনীতির জন্য উপযুক্ত নয়", কয়েক মাস আগে পর্যন্ত তার সম্পর্কে আমার এটাই ধারণা ছিল। এবং তারপরে রাহুল ভারত জোড়ো যাত্রা-র ব্যানারে ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করার ভাবনা নিয়ে কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত ৩৫০০ কিলোমিটার পদযাত্রা শুরু করেন। একজন রাজপুত্র কি ৩৫০০ কিমি হাঁটেন, তাও এমন ধারাবাহিক ভাবে ? রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ভারত জোড়ো পদযাত্রায় হেঁটে এসে লিখলেন দর্শন মন্দকর ।

Read more


রাহুলের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন এমন এমন ব্যক্তিত্ব, যা দেখে অনেকেরই চক্ষু চড়কগাছ। এমনকী, রাহুলকে 'পাপ্পু' বলে কটাক্ষ করা যাঁদের অভ্যাস দাঁড়িয়ে গিয়েছিল, তাঁরাও একটু থমকেছেন। এই পদযাত্রায় ঐতিহ্যের বিস্তার দেখা গেল যেদিন জওহরলাল নেহরু প্রদৌহিত্রর পাশে হাঁটলেন মহাত্মা গান্ধীর প্রপৌত্র তুষার গান্ধী। মনে হল সেই ট্রাডিশন সমানে চলছে।

Read more


This Bharat Jodo Yatra is about connecting with the people. But it is also about creating positive vibes and optics. If marshalling local support and resources. The states which this Yatra will go through are the ones where the party’s organizations are the strongest. They have the capacity to sustain the momentum over a week or more. Honestly, the state units of Andhra Pradesh, Odisha or Bengal would have a tough time doing the same for even an entire day

Read more

by Rahul Mukheji | 19 December, 2022 | 842 | Tags : Bharat Jodo Yatra Rahul Gandhi Congress


ভারত জোড়ো যাত্রার মহারাষ্ট্র চ্যাপটারে অন্যান্য রাজনৈতিক ইস্যু গুলোর সঙ্গে আদিবাসীদের জমির অধিকারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সামনে এনেছেন রাহুল। বিজেপি - আরএসএস'র মুখিয়াদের ওই 'আদিবাসী' বা ‘মূলবাসী' নামটা একেবারেই না পসন্দ, তাঁরা দেশের ওই বিশাল সংখ্যক মানুষকে 'জঙ্গল বাসী' বলে চালিয়ে দিতে চান তাদের কর্পোরেট লুঠেরাদের স্বার্থে। সংবেদনশীল এই ইস্যুটার সঙ্গে জড়িয়ে আছে দেশের প্রাচীন ইতিহাস ও সংস্কৃতির পরম্পরা।

Read more


বিজেপি আরএসএস পরিচালিত সরকার তার কর্পোরেট বান্ধবদের কাছে দেশের জল, জমি, জঙ্গল - সবকিছু বেচে দিয়ে এদেশের নাগরিকদের নিঃস্ব করে দিচ্ছে। রাষ্ট্র পরিচালিত সংস্থাগুলো, যা আসলে এদেশের জনগনের সম্পত্তি, মায় হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সবকিছুই এর মধ্যেই বেচে দিয়েছে তারা। এদেশের প্রকৃত মালিক আদিবাসীদের ওই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা লাভ বা হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার সুযোগ নেই। কর্পোরেটমুখী অপউন্নয়নের স্বার্থে বলি দেওয়া হচ্ছে দেশের অরণ্য পাহাড় - সব কিছু।

Read more


‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র অন্তিম পর্বে যোগ দিয়ে তিনি হেঁটেছেন পাঞ্জাব থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। জলন্ধরে হাঁটা শুরু করে শ্রীনগরের লালচকে যাত্রাশেষে রাহুল গান্ধির জাতীয় পতাকা উত্তোলন পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেছেন তিনি। চার পর্বের এই যাত্রাকথনের এটি প্রথম পর্ব।

Read more


‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র অন্তিম পর্বে যোগ দিয়ে আয়েশা খাতুন হেঁটেছেন পাঞ্জাব থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। জলন্ধরে হাঁটা শুরু করে শ্রীনগরের লালচকে যাত্রাশেষে রাহুল গান্ধীর জাতীয় পতাকা উত্তোলন পর্যন্ত অনন্য অভিজ্ঞতার বর্ণনা করেছেন তিনি। চার পর্বের এই যাত্রাকথনের এটি চতুর্থ পর্ব।

Read more


একদিন আমরা দেখেছি, মহাত্মা গান্ধীকে হাঁটতে, আজ আর এক গান্ধী পথে আছেন। মানুষ তার সাথে জুড়েছেন। চক্রব্যূহ ভেদ করা বড় কঠিন। বিশেষ যখন জ্যেষ্ঠরা সাথে যেতে ভয় পায়। তখন তো একলাই চলা। অভিমন্যু ফেরার কৌশল জানতেন না। তবু ঢুকেছিলেন। বর্ষীয়ান গান্ধীচিন্তাবিদ কুমার প্রশান্ত যেমন বলেছেন, অন্তত রাহুল ঢুকেছেন।‌ সেটাই‌ সত্য।

Read more